ক্রমশই অন্ধকারে ডুবছে বাংলাদেশঃ আগামী দিনে জিহাদিদের হাতেই তৈরি হতে চলেছে দ্বিতীয় আফগানিস্থান?
ক্রমশই অন্ধকারে ডুবছে বাংলাদেশঃ আগামী দিনে জিহাদিদের হাতেই তৈরি হতে চলেছে দ্বিতীয় আফগানিস্থান?
যত দিন যাচ্ছে জিহাদিদের রমরমা পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে। ক্রমশই তৈরি করা হচ্ছে হিন্দু বিদ্বেষী পরিবেশ ও তোষণ করা হচ্ছে ভারত বিদ্বেষী জিহাদি সংগঠন গুলিকে।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়তেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ডঃ মোহম্মদ ইউনুস ফিরলেন বাংলাদেশ। ফিরে আগেই প্রথম যে কাজটি করলেন তা হল জেল বন্দি জিহাদিদের মুক্ত। তিনি অশান্ত বাংলাদেশ দেখতে ও জিহাদিদের কার্যকলাপ কে বেশী পছন্দ করেন। তিনি অর্থনীতিবিদ হলেও ভারত বিদ্বেষী জিহাদি মনোভাব তাঁর মজ্জাগত।
এবার বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তী বৈঠকে ঠিক হোলো আজান শুরু হওয়ার আগেই হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা উৎসব শেষ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। পাঁচ মিনিট আগেই ঢাক, ঢোল, বাজনা ও লাঊড স্পিকার বন্ধ করতে হবে। আদেশ না মানলে শাস্তি।
Meet the Bangladeshi Home Minister Advisor who is directing that Hindus must stop their pujas, music, & any rituals 5 minutes before Azan—or face arrest.
This is new Talibani #Bangladesh. But no Bollywoodiya will hold placards for Bangladeshi Minorities because they are Hindus. pic.twitter.com/iI6T9ODSQm
— Radharamn Das राधारमण दास (@RadharamnDas) September 10, 2024
রহমানী, আনসারাতুল্লা বাংলাদেশ দলের প্রধান, যিনি বাংলাদেশী ব্লগার এবং নাস্তিকদের হত্যার অপরাধে হাসিনা সরকারের সময় কারাবন্দি ছিলেন তাকে মুক্ত করলে মহম্মদ ইউনুস। যার বিরুদ্ধে খুন ও সন্ত্রাসের গুরুতর অপরাধের এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। রয়েছে প্রচুর মামলা।
এখন মুক্ত হয়ে জম্মু ও কাশ্মীরে জিহাদিদের প্ররোচনা দিচ্ছে। যে বাংলার প্রধান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে বলে পশ্চিম বাংলাকে ভারত থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করতে।
এ সব জিহাদি ও সন্ত্রাসবাদী খুনি ভারতকে ধমকি দেয় ভারতকে টুকরো টুকরো করবে। ভারত থেকে বিদ্যুৎ না গেলে অন্ধকার থাকে বাংলাদেশ। ভারত থেকে ডিম, চিনি, তেল, গম না গেলে রান্না হয় না, তারা আবার ভারতকে টুকরো করবে। এতো সাহস আসে কি করে?
আডানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশ সরকারের ৪২০০ কোটি টাকা বকেয়া। তা সত্ত্বেও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রাখা হয়েছে। ভারত বেঁকে বসলে বাংলাদেশ অন্ধকারে গেছে আরও ডুববে অন্ধকারে।
বাংলাদেশে বন্যা হলেই জিহাদিরা বলে ভরতের জন্যই বন্যা, সংখ্যা লঘিষ্ঠ হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হলে সেই খবর মিথ্যা। তখন ইউনুস সরকার চুপ হয়ে যায়। আবার বিপদের সময় ঝুড়ি, বালতি নিয়ে ঋণের জন্য ভারতের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে যায়।
যে সব সংগঠন যার আল-কায়েদার সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে এদের কেই সমর্থন করে বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনুস। এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে প্রশ্ন চিহ্ন উত্থাপন করবেই। ছাত্র সমাজ যে বাংলা দেখতে চেয়েছিল তার বিপরীতেই বইছে তাদের ভবিষ্যতের স্বপ্নের বাংলাদেশ। সে দিন বেশি দূরে নেই পুরো বাংলাদেশ আবার ফিরে যাবে অন্ধকার যুগে। তার ভিত গড়ছে বর্তমান সরকার।
Comments (0)